সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৩

বসন্তবেলার সন্ধ্যারাতে

সেদিন বসন্তবেলার সন্ধ্যারাতে
অন্ধকারটা তখনো হয়নি ঘুটঘুটে
মেঠোপথের পাশে বসে ছিলাম একাকী
অদূর ঝোপঝাড়ে জ্বলছিল জোনাকী 
একটা ধরেছিলাম বটে তোমার কপালে পড়াব বলে
ডেকেছিলাম তোমায় আমি অস্পষ্ট আবেগী কন্ঠে
হাতে নিয়ে মেঠোফুল ।আসলে না যে
শুনতে কি তা পাওনি বলে !
নিস্তব্ধ ছিল সময়টা, বিরহ ছিল সঙ্গী
কল্পনাটা তবে রয়নি বন্দী, খুজে নিল সে তোমায়
ভালোবাসা দিয়ে করেছিল ব্যাকুল । মাথা রেখে কোলে
কি যেন কি বললে সে আধোআধো বো্লে
হাসলে কাঁদলে বললে আরও ভালোবাসো
এমনি মধুময় প্রতি সন্ধ্যারাতে ।
আকাশে তারারা ছিল, দিশেহারা হয়ে তারা
তোমার আমার খুনসুটি দেখে যেন উঠেছিল হেসে
সম্ভিত ফিরে পেয়ে দে‍খি হ্যাঁ আমি একাই আছি বসে
তুমি যে কখন চলে গেলে, না রেখে কিছু স্মৃতি ছাড়া ।
দক্ষিণে বাতাস এসে অবশেষে
বলল আসবে সে কল্পনালোক ছেড়ে
প্রতীক্ষার প্রহর গুণো একাকী তুমি
তারা, জোনাকী, আলোছায়া, মৃদুমন্দ সমীরণ নিয়ে পাশে ।

ইচ্ছে করে

ইচ্ছে করে হাটু গেড়ে বসে থাকি
দাড়ায়ে রেখে সামনে তোমায়
দুটি হাত ধরে বলি ভালোবাসি
ডাকো আরও কাছাকাছি আমায় ।
ইচ্ছে করে থাকি তাকায়ে
মূখপানে তোমার মনহারিত্ব সৌন্দর্যে
মুগ্ধ করি মোর এ দু নয়ন ।
রাখি সদা পাশে সুখে কিংবা দুখে
করি আদর লাস্যময়ী ও ঠোটে
এছাড়াতো নাহি মোর কোন উপায়ন ।
ইচ্ছে করে হে অষ্টনায়িকা তোমার পদ্মাক্ষ দুটি
দেখি চেয়ে অপলক মোর তরে যেথায়
অসীম প্রেমাশ্রিত মুগ্ধ দৃষ্টি 
কভু নাহি নিতে চায় ছুটি ।
ইচ্ছে করে হাত বুলিয়ে এলো করি তোমার কেশ
বলি দেবী কি আছে মোর যা দিব তোমায়
সাধ্য যতটুকু বাসি ততটুকু ভালো
শুধু এতটুকু করি অভিলেশ
ভালোবেসো আজীবন
যদি করি ভুল কখনো-ক্ষমিও আমায় ।

বউ

আমি পেয়েছি তাকে- যে ছিল মোর স্বপ্নলোকে
ধ্যানের দেবী এবং প্রার্থণার মানবী
রেখেছিনু যারে হৃদয়ের কোঠরে ভালোবেসে
সে দিয়েছে যে মোরে আজ এতখানি অধিকার
কারনে কিংবা অকারনে 'বউ' বলে ডাকিবার 
পুতুল খেলা কিংবা বউছির ছলে নয়
ভালোবেসে প্রাণখুলে ডাকিতে হবে যে বারবার
বউ-ভালোবাস মোরে, যত বেশী পার, যত বেশী পারিবার!

ফুলশয্যা

যে রাতের দীর্ঘায়ু কামনায়
বেজে বেজে ওঠে সানাইয়ের সুর
প্রার্থণা করে রাতে বিছানার ফুল ।
সে রাতে দুটি হৃদয়ের একই স্পন্দন
মর্ত্যের বুকে স্বর্গ খোজে দুটি মন
প্রেমের কাব্য রচনায় যুগলেরা ব্যকুল ।

বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৩

হ্যালির ধুমকেতু এবং আমি

হঠাৎ করেই এসেছি তোমার আকাশে
মিশে যাব অনন্তে হয়তোবা কিছুক্ষণ পরে
বলছি আবারও মোর ধ্রুবসত্য যে প্রেম
নিবেদিত ছিলো তা কেবলই তোমার সকাশে ।
হ্যালির ধুমকেতু থেকেও আছে আমার ভিন্নতা
সেতো আসে ফিরে দেরীতে হলেও প্রতি ছিয়াত্ত্বর বছর পর
আমি আসবনা ফিরে কোনদিন, ডাকবনা তোমায়
চিরদিনের তরেই আমার এ ছিন্নতা ।
ভালো থেকো তুমি অনেক অনেক বেশী
মনে রেখ মোরে, করিওনা আমি সে আকুতি
তারপরেও যদি ভুলে কখনো মনে পড়ে মোরে
আকাশ পানে চেয়ে দেখো - কি সুন্দর শুণ্যতা !

আকাঙ্ক্ষা

আমি বলতে পারি যা মন চায় আমার
কারন দেশের সংবিধান দিয়েছে আমায়
সে অধিকার
বাক-স্বাধীনতার ।
আমি চাইতে পারি আমার অধিকার
পুরোপুরি কড়ায়-গন্ডায়
কারন রাষ্ট্র করেছে স্বীকার
আমার মৌলিক অধিকার ।
আমি দেখতে চাই 
স্বধীন বিচার ব্যবস্থা
দুর্নীতি মুক্ত প্রশাসণ
এবং ন্যায়পাল ।
পেতে চাই সবার
সাংবিধানিক সব অধিকার
আর পেতে চাই
সমৃদ্ধ বাংলা - সূখী দিনকাল ।

নবীনের পথচলা

যে পথে চলছো নবীন সে পথ কি তোমার চেনা
শুরু কোথায় তার, কোথায় তার শেষ ঠিকানা ?
সে পথ শেষে আলোর ঝলকানি নাকি অন্ধকার গলি
যে স্বপ্ন নিয়ে চলছো তুমি - কেউ হবেনা তো তার বলি ?
সুখের জন্য যে পথচলা - দু:খ যেন না পায় কেউ
শুভাশিস্ তোমায় ঘিরে থাকুক - না লাগে যেন কলঙ্কের ঢেউ ।
তোমার পথ করতে সুগম কাউকে দিওনা আঘাত
শান্তির অণ্বেষনে বেড়িয়ে - করোনা কারও শান্তির ব্যঘাত ।

বন্ধুত্ব

এসো না গড়ে তুলি বন্ধুত্ব
ভালোবাসায় ভরে উঠুক সারাবিশ্ব
হৃদয়ে হৃদয় জানুক
মনে জানুক মন
স্রষ্টার সৃষ্টিদের মাঝে
হোক দৃঢ় বন্ধন ।
জাগুক প্রেম হৃদয়ে মম-সমুদ্রসম
দুজনেরই তরে
বিষন্নতা দূরে যাক
বৈশাখী ঝড়ে ।
শুভক্ষণ আসুক ফিরে বারবার
বন্ধু হব-দুজনে দুজনার ।
হৃদয়ের জন্য হৃদয়
দিব বিলিয়ে
হব মোরা নিদর্শণ
প্রেমের অমর ভুবনে ।

কয়েকটি দিন

কয়েকটি দিন বাস্তবে কেটেছে স্বপ্নের মত
তুমি ছিলে কাছাকাছি অথবা পাশে
ভালোবাসার নোঙর মোর পৌছেছিল প্রায়
অনেক দিনের কাঙ্ক্ষিত বন্দরে ।
প্রেম সেতো ছিল তোমার কথায়-ঠোঁটে
চলায়-হাতে, সর্বাঙ্গে এবং অন্তরে ।
ভৌগলিক দুরত্ব একটু বেড়েছে বটে
আজ তুমি কিছুটা দুরে আমার হতে
কিন্তু প্রেম গগনে মোর আসেনিকো সাঁঝ
ভাবি এরপর কমবে কি তোমার একটু লাজ ।
হেসোনা মোর চাওয়ার ব্যাপ্তি দেখে
কারন কয়েকটি দিন, তারপর কিছুটা বিরহ সুতরাং বিয়ে !

সহযাত্রী

আমি অবাক হই এই ভেবে যে
আমার চলার পথের সহযাত্রী সে তুমি
ক্ষণিকের তোমার সহযাত্রা আমাকে এ প্রার্থণায় করেছিল নিমগ্ন 
"‍শেষ নাহি হোক মোদের একসাথে পথচলা"
আমি আজও শুনি রিমঝিম বৃষ্টির সুর
পাশে অনুভব করি তোমায়
কল্পনায় ভেসে ওঠে তোমার প্রিয়মূখ
তোমার বাহুডোরে বাধা মোর বাহু
যেন বাধা পড়েছি আমি তোমাতে
মহাকালের ডাকও যেন ছিন্ন না করে মোদের
-প্রার্থণা করেছি আমি যতক্ষণ ছিলাম তোমার সাথে ।
হে প্রিয়া, তুমি ছিলে মোর স্বপ্ন মানবী
সহযাত্রী হিসেবে তোমায় পাব ভাবিনি কোনদিন
তবুও যেটুকু সময় তোমায় কাছে পেয়েছি
সেই অল্প-স্বল্প-সঙ্গ-গল্প
মোর জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় 
সহযাত্রী-সহযাত্রী হও মোর সারাক্ষণ-সারাজীবনের
কোথাও যেওনা রেখে মোরে
মোর অনন্ত যাত্রা বি‍নে ।

সোমবার, ১১ নভেম্বর, ২০১৩

একটি গল্প:আমার প্রেম

একটি গল্প শুনবে
গল্পটা আমার আর জনমের
হঠাৎ ইন্দ্রলোকে একদিন ডাক পড়ল আমার
দৈব বাণীতে শুনলাম-ভালোবাসা রাজ্যে করা হয়েছে একটি কুসুম কানন
আর আমাকে তার মালী করে পাঠনো হবে সেথায়
বলা হলো আরও-এক দেবী আছে ঘুমিয়ে-দেখে রেখো
ইন্দ্রপুরের সব কথাই শিরোধার্য ।
আমি মলয় পবনে ভেলা ভাসিয়ে গেলাম সেথায়
একদিন বাগানে হাটছি আর দেখছি-ফুল ভ্রমরের খুনসুটি
হঠাৎ আবার সেই দৈব বাণী
"দেবীকে পেতে চাও?"
বিস্মিত আমি বলি-"হু" ।
তবে সে সাধনা কর শুরু
হ্যাঁ এভাবেই তোমাকে পাবার সাধনাখানি শুরু
সহস্র বছর সাধনার শেষে যেই তুমি বললে
কে গো তুমি পুজারি?
ইন্দ্রলোকে আমার ডাক পড়লো ফের তখনি
ইন্দ্ররাজা বলল আমায়-"যাও ধরায়"
এলাম বটে তবে ভুলতে পারিনি তোমায়
তাই তোমাকেও পাঠালেন তিনি
খুজেছি, ডেকে‍ছি, একা একা তোমায় ভালোবেসেছি
ইন্দ্রকর্তার ইচ্ছায় 
আপ্রাণ আরও কিছুদিন সাধনার শেষে
এদিনেই দিলে তুমি ভালোবেসে
মোর পুজোর প্রতিদান ।

আত্মসমর্পণ

করিনু সমর্পণ
দিনগুলি মোর, মোর জীবন
মোর কর্ম, মোর চাওয়া
মহান আল্লাহর হাতে । 
নেই ক্ষতিকর কিছু
আছে শুধু ভালো তাতে ।
যা কিছু ঘটুক 
যা ই হোক ফলাফল
তা তারই ইচ্ছা
তা ই তো মঙ্গল ।

আদুরী: ডাস্টবিনে মানবতা

আদুরী, আদর জোটেনি ভাগ্যে যার
বাবা নেই বলে মা তার
আদর সোহাগ বঞ্চিত করে
রেখে গেল অন্যের ঘরে
কাজের মেয়ে আজ তার পরিচয় । 
ক্ষতি নেই তাতে-দু মুঠো ভাত যদি জোটে
কি এমন আসে যায় পিঠে চপেটাঘাতের চোটে
খুন্তির ছ্যাঁকায় শরীর যদি ঝলসে তার
তবুও বলার নাই কিছু, নাই কোন উপায়
পেট তার কাতর ক্ষুধার যণ্ত্রনায় । 
বয়স কম শিশু মন
চায় পড়তে কানের দুল
বাসার পুতুল ছোট খুকীর দু পয়সার দু দুল
নিজের কানে পড়ে তা করে সে মস্ত ভুল
গৃহকর্ত্রী রেগে বলে এ মহা অন্যায় । 
হুংকার ছেড়ে কর্তা ডাকে
হাত দুটি বেঁধে ফেলে
উত্তম মাধ্যম দিল তারে
যার সাধ্য যত, ইচ্ছে মত 
যতক্ষণ না আদরী মৃতপ্রায় ।
হায় হায় বেগতিক দশা
মরবে বাসায় যাবে জেলে
কি করা যায় কি উপায় মেলে
গৃহকর্ত্রী কর্তারে বলে
ডাস্টবিনে ফেলে এসো দায় ।
এমনটি হয়তো পড়েছেন সবাই 
পত্রিকার পাতায়
বলি কতকাল আর হারবে মানবতা
ক্ষুধার যণ্ত্রনায় ।
ক্রীতদাস প্রথা হয়েছে বিলোপ
এ বিশ্ব মাঝারে
কাজের লোক কি মানুষ জাতি
আজ প্রশ্ন আপনারে ।

বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৩

এ শুধু সাময়িক রঙ্গ

কি লাভ করলে বলো
অন্যজনে দিয়ে কষ্ট 
‍কি এমন স্বপ্ন গড়েছ
অন্যেরটাকে করে নষ্ট
কারও মনে দিয়ে কষ্ট
করে কারও স্বপ্ন ভঙ্গ
যায়না হওয়া সুখী পরিনামে
এ শুধু সাময়িক রঙ্গ !

তুমি চির বিস্ময়

তোমাকে নিয়ে কবিতা লিখব
কিন্তু তুমি যে উপমাহীন 
ভাষা খুজে পাইনি আমি
পেয়েছি শুধু বিস্ময়
তোমার বিশালতার কাছে
ক্ষুদ্রতার ঘটেছে পরাজয় ।
জানিনা কোন চিত্রশিল্পী
তার চিত্রকর্মে পারবে কিনা
তোমাকে পরিপূর্ণতা দিতে
কারন তুমিতো বিধাতার 
এক সুনিপুন প্রতিমা
যত্নে গড়া এ বিশ্বময় ।
তোমার কন্ঠে সুধা ভরা
পরাজিত সব সুর সাধক
পরাজিত সব সঙ্গীত যন্ত্র
লক্ষ কোটি মানবের কাছে 
তুমি চির বিস্ময় ।
তোমার লাস্যময়ী বদন
চাঁদের সৌন্দর্য ও ম্লান করে
প্রস্ফুটিত সব ফুলেরাও লজ্জায়
গুটিয়ে নিতে চায় নিজেদের
হয়ে যাই তখনই আমি
তোমার প্রেমে বিভোর
সঙ্গীনী হও তুমি
এ জীবনে মোর ।

অপ্সরী

পুজনীয় তুমি
হে মোর প্রিয়তমা
প্রেমের দেবী
হে অপ্সরী তিলোত্তমা ।
তুমি থেকো আজীবন
মোর পাশে
মাঝ সিঁথি করে তোমার
দীঘল কালো চুল
কপালে লালটিপ পড়ে
আমি দেখব অপলক
তোমার বদনখানি
হয়ে চির ব্যকুল ।
তুমি পড়ে থেকো বাসন্তী শাড়ি
হে মোর কল্পনাতীত
ভালোবাসার একমাত্র প্রতিমা ।
তুমি নুপুর পড়ো
ছন্দময়ী অনিন্দ্য পায়ে
সুর তুলে কাঁকনে
মায়া ভরা নয়নে
থেকো লাস্যময়ী বদনে
থেকো আজীবন তুমি ।
বাঁচিব না তোমায় বিহনে
হে মোর প্রেমের অপ্সরী ।

বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৩

‍হে সৌন্দ‍‍র্যের দেবী

হে সৌন্দ‍‍র্যের দেবী,
শৌর্য বীর্যের প্রতীকী
পৃথিবীতে শত প্রলয় হোক
তবুও তোমার প্রেম নিবেদন
থাকে যেন অব্যহত
শাশ্বত, চিরন্তন ।
হে সৌন্দ‍‍র্যের দেবী,
সূর্যের রশ্মি শেষ হবে একদিন
সাগরের জল তাও ফুরিয়ে যাবে
কিন্তু তুমি চিরসবুজ চিরযুবা
তোমার প্রতি আমার এ ভালোবাসা 
থাকুক তব আজীবন ।
হে সৌন্দ‍‍র্যের দেবী,
প্রেমাপ্লুত মহীয়সী নারী-
ফুলেরা যদি বন্ধ করে ফোটা
পাখিরা যদি নাহি গান গায়
বৃষ্টির ছন্দ যদি নাহি বাজে ধরায়
অথবা আকাশ যদি নাহি সাজে তারায়
তবুও তুমি গেয়ে উঠো গান
সাজিয়ো নিজেকে তোমায়
আমার কাছে তাহাই স্বর্গ,
আরাধ্য, তাহাই স্বপন ।

তুমি

‍নৈস্বর্গিক এ পৃথিবীতে তুমি 
শ্রেষ্ঠ ঐশ্বরিক দান
আমার জীবনে তুমি
একমাত্র ভালোবাসার গান ।
রাতের স্বপ্ন তুমি, তুমি কল্পনা
সারা দিনভর আমার জল্পনা
সাজাও তুমি হৃদয়ে আমার
স্বপ্নময় প্রেমের বাগান । 
বেঁচে থাকার স্বপ্ন তুমি
চির জীবনের আশা
আমার জীবনে সাধনা তুমি 
তুমি আমার ভালোবাসা ।
রূপকথার রাজকন্যা তুমি
ঘরের লক্ষ্মী মোর
চাই তোমার ভালোবাসা
খুলে দাও বাহু ডোর ।
সুর সাধকের সুরঞ্জনা তুমি
কবিদের প্রিয় কবিতা
আমার হৃদয় মন্দিরে তুমি
প্রেমের ভাস্বর প্রতিমা ।
শিল্পীর রং তুলির আঁচর তুমি
রাখালের বাশির সুর
আমার স্বপ্নের বাসর তুমি
কল্পনা রাজ্যের হুর ।