মঙ্গলবার, ২৬ জুন, ২০১৮

আষাঢ়ে রাতে প্রেমিকের প্রার্থণা

প্রেমিকের প্রার্থণায়-
আষাঢ়ে রাতে চাঁদকে বারবার প্রেম প্রস্তাব দিচ্ছে ভেসে ভেসে এসে
কালো মেঘ : যেমন ফুলের চারপাশে ভ্রমর ঘোরে-
নানা ইশারায়!

মেঘকে বলে দিয়েছিলো- পৃথিবীর এক একাকি প্রেমিক,
জোছনার আলোয় আবছা হলে সব দেখা যায়,
নিন্দুকের ভয়ে সখী কাছে আসেনা-
ফিরে যায় লোক লজ্জায়!

চাঁদকে বারবার ফিসফিস বলে মেঘ-
আমার আঁধারে লুকাও খানিকক্ষণ,
থেমে যাক -
ফুলের পাশে ভ্রমরের ভ্রমণ ।

প্রেমিক থেকে মেঘ, মেঘ থেকে চাঁদ, চাঁদ থেকে লজ্জাবতী ফুলের ভাজে ভাজে-
প্রার্থণা বয়ে যায়- অভিসারের সময়ের, কেটে যায় অপেক্ষার বাধ- মিলনসজ্জা আঁধারে সাজে!

ফুলের গায়ে ভ্রমর নৃত্য করে নব উন্মাদনায়! 
ফলজ বাগানে পৃথিবীর যাত্রা থাকে অব্যহত- আষাঢ়ে রাতে প্রেমিকের প্রার্থণায়!

ছতিছন্ন কবির কবিতা

সেদিন.... মাঝরাতে- নিরব নির্জনতায়,
ডুবে ছিলাম কবিতা লেখার খাতায়,
হঠাৎ তুমি এলে- কলম নিলে টেনে,
আমিও চুপচাপ নিলাম মেনে,
ভেবেছিলাম- প্রেমের কবিতা হবে যুগল সাধনায়।।

তুমি হাটতে শুরু করলে বেলকুনির জানালার দিকে,
আমিও চললাম পিছু পিছু,
হৃদয়ে ফুটেছিলো- কামনার ফুল কিছু কিছু!
বললে তুমি তাকাও আকাশের গায়-
কী সুন্দর একাকি চাঁদকে দেখা যায়!!!

আমি হাত ধরবো তোমার, ভেবে বাড়ালাম হাত-
চুড়ি বেঁজে উঠলো ঝুনঝুন সুরে,
তুমি টের পেয়ে সরে দাড়ালে আরেকটু দূরে!
কাছে আগালাম না- পা বাড়িয়ে স্পর্শ করলাম তোমার পায়-
নুপুরের শব্দে বেসুর - থামো কবি! আছি নীল বেদনায়!!

মানে ? আমি জানতে চাই তোমার বেদনার কারণ,
তুমি বললে- "কবির সাথে প্রেম করতে বারণ!"
কেন? কেন? 
- এর উত্তর তুমি দিলে না!
এখন আমি ছতিছন্ন কবি- এ জনমে আর সংসার হলো না!!

এরপর....

প্রেমের সব অনুভুতি এখন আমার কবিতার খাতায় ।
বিরহের সব অনুভুতি এখন আমার কবিতার খাতায় ।
কামনার সব অনুভুতি এখন আমার কবিতার খাতায় ।
মলাট বদ্ধ করে বইমেলায় বই করে দিবো-
ছতিছন্ন কবির কবিতা - অন্যকুটিরে বসে এবার পড়ে নিও !

লিও মেসি

লিও মেসি, মেসি, মেসি, লিও!
লিও মেসি, মেসি, মেসি, লিও!
ফুটবলের মাঠ কাঁপানো,
দর্শকের চোখ ধাঁধানো,
তোমার পায়ের যাদু ছন্দ,
প্রিয়,  সবার প্রিয়!
লিও মেসি, মেসি, মেসি, লিও।।

ভিনগ্রহের তারা তুমি,
ফুটবলে মাতালে বিশ্বভুমি,
তোমার কৌশলে হারে প্রতিপক্ষ,
তোমার খেলা দেখে মুগ্ধ!
লিও মেসি, মেসি, মেসি, লিও।।

চোখ জুড়ানো, হৃদয় কাড়া,
তোমার যাদুতে সবাই আত্মহারা,
কোটি প্রাণের ভালোবাসা নিও,
ফুটবলে সেরা তুমি, অতুলনীয়!
লিও মেসি, মেসি, মেসি, লিও।।

এবং এই বরষায়

সেদিন কদমফুলের লাজ ভেঙে ছিলো,
সবুজ পাতার বুকে তারে সঁপেছিলো,
ভালোবেসে- গত বরষায় ।
আজ আবার তোমায়- মনে পড়ে যায়!
একাকি জীবনে তুমিহীনা-
এই বরষায় ।।
               
সে সারা রাত ভিজে ছিলো,
সৌরভ সুধা ছড়িয়ে ছিলো,
কাছে এসে- গত বরষায় ।
আজ আবার তোমায়- মনে পড়ে যায়!
একাকি জীবনে তুমিহীনা-
এই বরষায় ।।


সে মুচকি মুচকি হেসে ছিলো,
পশে থাকার কথা দিয়ে ছিলো,
শপথ করে- গত বরষায় ।
আজ আবার তোমায়- মনে পড়ে যায়!
একাকি জীবনে তুমিহীনা-
এই বরষায় ।।

তারা তিনজন!

আছে একটি টিভি চ্যানেল,
কি বাংলা যেন তার নাম!
আছে কজন সেরাম গুণী-
ভীষণ উচু তাদের দাম!!


মালিক মশাই নিজে সদাই
গান গায় নব ঢঙ্গে!
তার মতন মনের ইচ্ছেপুরন-
হয়নি কারও এই বঙ্গে!!


মালিকপত্নী সেও যায়না কম,
মডেলিং-গান সবই করে!
ভিডিওতে তার বহুত বাহার-
দেখে- পরান থাকেনা ধড়ে!!


অ্যাঁ, অ্যাঁ, করে সব কথার শেষে,
আছে সেরা নারী সাংবাদিক!
চ্যানেলখানা বেশ মজার খোরাক,
দর্শক-শ্রোতা হয় দিক-বিদিক!!


যে যা বলুক, চলছে, চলুক-
ভাঁড় সংগীত, ভাঁড় বিনোদন!
টাকা থাকলে বলতাম আমি -
আমারও একটি চ্যানেল প্রয়োজন!!

তেলের বিজ্ঞাপন

মুখোশপড়া প্রেমিক আসলেন । কবিকে বলেন- আমি ভীষণ ভক্ত তোমার । 
তুমি যেমন ভক্ত উপরমহলের বাসিন্দার!

তুমি যুগশ্রেষ্ঠ প্রেমের কবি । তোমার সব প্রেমের কবিতা : সুন্দরী রমনী বশীকরণ কবিতা!
যেন কামরূপ কামাখ্যা থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অলৌকিক তান্ত্রিকতা!
যে পড়ে সে-ই প্রেমে হাবুডুবু খায় তোমার ।
কি বেসম্ভব কথা! কে পেরেছে- এমন আর!

কবিও বড়শি গেলে! কি চাও- নিয়ে যাও । কিছু যেওনা যেন ফেলে!
যুগটাই এমন । কবিত্বও কাগজে-কলমে! বাস্তবে না মেলে!

মোসাহেবী ঢোল ভীষণ উচ্চস্বরে সমাজে ব্যস্ত দিনরাত-
               মিথ্যে কোলাহলে!
সত্যবাদী আত্মারা মুখ লুকায় লজ্জায়-
                  মেঘের কোলে!

দেয়ালে দেয়ালে সাটানো থেকে যায় তেলের বিজ্ঞাপন!!!

ঈদের গান : ঈদ মোবারাক

নীল আকাশে ঈদের চাঁদ উঠেছে,
সুখের জোয়ারে সবার মন ভেসেছে,
আনন্দ কলরবে হলো সবাই সবাক-
ঈদ মোবারাক, ও ভাই ঈদ মোবারাক ।।


হৃদয়ে সবার আজ ভালোবাসার জয়গান,
কারো সাথে নাই কারো বুঝি আর ব্যবধান,
দু:খ বিষাদ সব আজ মুছে যাক,
মোবারাক, ও ভাই ঈদ মোবারাক ।।


কারো মনে নাই আজ একটুখানি কালো,
মিলেমিশে সবাই ছড়ায় ধরার বুকে আলো,
আজকের ভালোবাসা বছর জুড়ে থাক,
মোবারাক, ও ভাই ঈদ মোবারাক ।।

রবিবার, ১০ জুন, ২০১৮

শিক্ষা খাতে বাজেট ভাবনা

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রায়ই বলেন, "শিক্ষার জন্য ব্যয় উত্তম বিনিয়োগ ।"
অথচ বাজেট হলেই 'শিক্ষা খাতে কম বরাদ্ধ' নিয়ে ওঠে অভিযোগ!
ছাত্র বলেন, শিক্ষক বলেন, বলেন শিক্ষাবিদ -
শিক্ষাই জাতির উন্নয়নের পথে গড়ে দেয় ভিত ।
সময় এখন আমাদের এগিয়ে যাবার, পিছনমূখী চিন্তা-ভাবনা আর নয়,
শিক্ষার মান উন্নয়ন, নতুন নতুন গবেষণাকর্মের হাত ধরেই আসবে বিশ্বজয় ।
'শিক্ষা খাত' বাজেট বরাদ্ধে থাকা উচিৎ সর্বদা প্রথম,
তবেই হবে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশের স্থায়ী শ্রেষ্ঠ জনম ।

সেদিন বৃষ্টি হবার কথা ছিলো

সেদিন বৃষ্টি হবার কথা ছিলো -  শুকনো রাতের মধ্যগভীরে,
ময়ুরপঙ্খী মেঘের ডানায় -  আসবে বরষা রানী চড়ে ।
হাসনাহেনার সৌরভ মেখে একলা বসে ছিলাম আমি,
তোমার পায়ে নুপুর নৃত্য "যোধা বাঈ"-থেকে দামি !
অপলক অপেক্ষায় ছিলো নেত্রযুগল- ক্লান্তি উপেক্ষা করে,
সেদিন বৃষ্টি হবার কথা ছিলো - শুকনো রাতের মধ্যগভীরে ।।


পাগলা হওয়ায় ছিলো সেদিন শীতল শীতল ঘ্রাণ,
পাথুরেও মনে ফুল ফুটে যায় পেলে প্রেমের প্রাণ !
রিক্ত মরু সিক্ত হলে সবুজ ঘালিচায় জলসা ঘর সাজে,
মিলনের সুরে পুরুষ মনে- নিরলস মোহন বাঁশি বাজে ।
"কেন" বুঝলো না বরষা রানী, আসলো না আমার ঘরে,
সেদিন বৃষ্টি হবার কথা ছিলো - শুকনো রাতের মধ্যগভীরে ।।


হলো না.... বৃষ্টি সেদিন । কথা বদলে গেলো ।
জীবনটা যাযাবর হলো । হলো এলোমেলো ।
ভাঙন খেলায়- বুকের নদী ;  প্রেমের সব জমিই নিলো কেড়ে !
সেদিন বৃষ্টি হবার কথা ছিলো - শুকনো রাতের মধ্যগভীরে ।।

বেরহম গ্রীষ্মকাল

চলছে প্রেম - তেজদ্বীপ্ত সূর্যের সাথে বাতাসের,
স্পর্শে তার ত্বক পুড়ে অন্তরের অন্দরমহলও জ্বালায় ঢের ।
মেঘছায়া অভিমান করে সরে গেছে কোন সুদূরে 
বৃষ্টির মায়াও কমেছে বুঝি মানুষের তরে -
ভেজানোর খেলায় মাতে না মেঘবালিকা বহুক্ষণ ! 
বেরহম গ্রীষ্মকাল । অস্থির মানুষজন ।

"ঐতিহ্যমাখা" দাদীর হাতপাখা হারিয়েছে বহু আগে ।
"তড়িৎ" ফড়িং আসে-যায় ফুড়ুৎ ফুড়ুৎ ! জল ছলাৎ ছলাৎ গায় জ্বলন সুরের রাগে ।
নিরুপায় হয়ে সবাই বেহাল !
চরম সংক্ষিপ্ত বসন পরে পরম শান্তির আশায়-
গরমে ভীষণ নরম হয়ে শরম তুলেছে শিকায় !
তবু থেকে যায় -বেরহম গ্রীষ্মকাল ।

সবুজেই করো নিজের আত্মপ্রকাশ

মহাবিশ্ব নিয়ে এ পর্যন্ত যত গবেষণা প্রকাশ-
একমাত্র পৃথিবীই বসবাসযোগ্য, অন্য কোথাও যাবার- মানুষের নেই অবকাশ ।
অন্য কোথাও সবুজ নেই । অন্য কোথাও তাই প্রাণও বাঁচে না ।
এ পৃথিবীতে সবুজ না থাকলে - অনুরূপ ফলাফল পেতে ব্যতিক্রম হবে না !

সবুজেই অস্তিত্বের প্রকাশ মানবের ।
সবুজ নষ্ট করা বৈশিষ্ট্য দানবের ।।

তোমাকে তোমার কসম - শ্যামল ধরা ধুসর করো না,
মাত্রার বেশি কার্বন নি:সরণ করে অক্সিজেন খেয়ো না !
সবুজের প্রজন্ম বাড়তে দাও । বাড়তে দাও জীবনের ধারা ।
সাময়িক স্বার্থ চিন্তায় পৃথিবী ধ্বংসের খেলায় হয়ো না আত্মহারা!
অন্য কোথাও যাবার- মানুষের নেই অবকাশ ।
বাঁচো সবুজে, বাঁচো নিজে ! সবুজেই করো নিজের আত্মপ্রকাশ ।।

হুমমমমম

আজকের কবিতায়- না হয় একটি গল্প বলি !
ছন্দহীন চরণে না হয় কিছুটা পথ চলি !

মনে সাধ জাগলো - এক কিশোরের স্বাধীন বয়সে একটি বন্দুক কিনবে,
টাকার ব্যবস্থা করতে পরিবারের সবার উপর কর আরোপ করে-
কাউকে ভালোবেসে, কাউকে একটু কর্কষ গলায়-চোখ রাঙিয়ে !

স্বপ্ন দেখালো-
বীজতলার ধান খেতে আসলে দুষ্ট পাখিদের গুলি করে মারবে ।
পাঁকা ধান খেতে আসা বাবুই, চড়ুই তাড়াবে ।
ফল নষ্ট করার দুষ্ট পাখিদের উড়িয়ে দেবে ।
চিল, বাজ পাখিদের উচিৎ শিক্ষা দিয়ে ছাড়বে ।

সবাই খুশি -
হাতে বন্ধুক এলো কিশোরের ।
দেখানো স্বপ্ন মত কিছু কাজ চললো বটে ।
হঠাৎ একদিন বাসার আদরের কবুতরের মৃত্যুদেহ উঠোনের মাঝ !
পরিবারের সবাই অবাক - এ কেমন কাজ ?
কিশোর চালাক ভারি -
মারে উল্টো ঝাড়ি !
ভুল হতেই পারে - এ নিয়ে কেন হবে চেঁচামেচি !
পরিবারের সবাই বলে : হুমমমমম !
রব ওঠে- তাইতো , তাইতো ঝামেলা বাধানোর চেয়ে উত্তম ঘুম !

জোসনার জলস্রোত এবং সাদা গোলাপ

বয়ো:সন্ধি পেরিয়ে এক মায়াবী রাতে চাঁদে লাগলো যৌবনের ঢেউ !
ঢেউ ঢেউ জোসনার জলস্রোত মনের জানালা ভেঙে ভাসিয়ে নিচ্ছে একেলা সময়-
একেলা সময় উদ্বীপ্ত হলো স্বপ্নের ফেনিল তরঙ্গমালায়-
তরঙ্গমালায় উত্থান পতন : স্বপ্ন বনাম দু:স্বপ্নের মতন !
হৃদয় নদীতে তবুও চলে জোসনার খেলা, যৌবন যে বাধাহীন- থামেনা স্বপ্নের মেলা ।
শুভ্র চাঁদোয়া যৌবন জন্ম দেয়- সাদা গোলাপ : সমতা, পবিত্রতা, বিশুদ্ধতা ।
গোলাপ ঘিরে প্রেমের স্ফুরণ হয় মনে- জোসনার জলস্রোত পবিত্র করে হৃদয়, বলে যায়-
ভালোবাসো । আলো ছড়াও । স্বপ্ন জাগাও - অন্যমনে ।
যেন আর আঁধার না নামে পৃথিবীর বুকে মানব মননে ।।
আর কখনো যেন জোসনার জলস্রোত না থামে, না থামে যৌবন- সাদা গোলাপের মুর্হুমুহু জন্মদানে ।

লাল অক্ষরে দু চরণ কবিতা

প্রেমের কবিতার দেনমোহরে হয়েছিলো যুগলের মিলন, 
কবিকেই তাই বলা যায় উকিল বাপ !
দাম্পত্য সুখে আনন্দমেলা হোক যুগলের,
কবির উপর - এমন বাসনার ছিলো সংগত নৈতিক চাপ !

সময় গড়ায়, আলো-আঁধারের খেলা চলে, চলে-  "হ্যাঁ-না" ! 
হিসেব নিকেষে প্রেমে বিরহ মেলে ডানা !
মেয়ে পাখিটি জানালায় ঠোকর মেরে প্রস্থ করে পথ - ফিকির করে উড়াল দিবে ফুড়ুৎ !
ছেলে পাখিটিও একই সাধনায় মনে মনে প্রস্তুত !
ফলাফল : বিচ্ছেদ, সম্পর্কের মৃত্যু, পারিবারিক ভাঙন ।
ইতিমধ্যে জন্ম নেয়া যুগলের আত্মজ বা আত্মজার দু:খের অথৈ সাগরে অনাকাঙ্ক্ষিত পতন, সীমাহীন দূর্ভাগ্য লালন ।

দু: সংবাদ বাতাসের আগে ধায়, প্রেমের কবিরও কানে যায়, কবি তখন চায়ের কাপে দিচ্ছিলেন পরিতৃপ্তির চুমুক –
সংবাদে মাথায় বাজ পরে! কবি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে! আকাশে তাকিয়ে রয়, বুক করে ধুকধুক !

কবি নতুন কবিতা লিখে সম্পাদকের কাছে পাঠায় –
"প্রেম বোঝেনা মানুষ! কামনা বোঝে ! বোঝেনা - আত্মজ বা আত্মজার মুখ!
যে বোঝে সে পারিবারিক বন্ধনেই খোজে সুখ ।  স্বর্গীয় সুখ!”
দু চরণের কবিতা - সম্পাদক লাল অক্ষরে ছাপায়!!!