রবিবার, ৩০ জুন, ২০১৯

পদ্মাবতী প্রেম

সেদিন, ষোলআনা যৌবনা পদ্মার দেহে দেখেছিলাম-
নিরন্তর নৃত্যখেলা উথাল-পাথাল প্রেমে ।
ঢেউচুড়া- স্তনবৃন্ত, ঢেউপাদদেশ- নাভীকুপ!
দৃষ্টি আমার অপলক গেলো থেমে ।
সেদিন ঠিকই মনে মনে চেয়েছিলাম-
দেই ডুব, খুব গভীরে, সুধামহলে ।
দৈবিক বাধাবাণী কানে বাজলো এসে-
মৃত্যুভয় আছে পিছে- হঠাৎ প্রেমে!
নিয়ন্ত্রন বড় কঠিন ভীষণ ।
তবুও ভাবলাম, আগে লিখি সবুজ কাগজে কবিতার পাতায়-
পদ্মামঙ্গলঃ আমার পদ্মাবতীর রূপ-গুন কীর্তন, 
প্রেমের শর্তাদি, সমঝোতা স্মারক ।
তারপর যা হয়  হোক-
পদ্মার প্রেমে পড়বই । আমার জনমে পদ্মাবতীঃ
সুখপাখির কলতান, জলেরগান, সমুদ্র মিলনযাত্রায় আবগাহন,
ভালোথাকা, মন্দথাকা সকলযাত্রার সহযাত্রী ।

শুক্রবার বিকেলবেলা

শুক্রবার বিকেলবেলা এখন বৃথাই যায়!
হোক বৃষ্টিস্নাত বিকেল অথবা পড়ন্তবেলার মিষ্টি রোদ্দুরমাঁখা-
কোনকিছুতেই একলা পথিকের ঘোরাফেরা আনন্দ নেই-
বরং বাহুবন্দি হাতযুগলে কাটানো সময়টি হয় বন্ধনহীন প্রাণখোলা।
ভালোবেসে মনে মন বন্দি করা মানে-
দুঃখকে শিকল পড়িয়ে, সুখকে মুক্তবিহঙ্গ রূপদান,
সহযাত্রীসমেত শুক্রবারের বিকেলসময়ক্ষেত্র মরুভুমির বুকে ফুলেল উদ্যান।
সেসব দিন এখন বেদনার ইতিহাস!
এখন তুমিহীন আমি,
শুক্রবার বিকেলবেলা এখন বৃথাই যায়-
নিঃসঙ্গতায়, বড্ড নিঃসঙ্গতায় ।।

শূণ্যের খেলা

ভাসো মন ভাসো, শূণ্যে ভাসো প্রেমে!
ভাসো মন ভাসো, ভাসতে ভাসতে- 
মেঘের কপাট খোলো অথবা খুলতে দাও । তারপর,
প্রবেশ করো অথবা করতে দাও- আরও একটু শূণ্যের মাঝে,
শূণ্য একটু বড় হলো, এরপর শূণ্য রহস্য আরও রহস্যময়!
দূর্গম্য সে পথে একটু আগাও-একটু পিছাও, তবে চলতে দাও-
থেমে যেও না, গবেষণা বাড়াও। মন স্থির।
সৃষ্টির রহস্য উন্মোচণে-
এই খেলা থেমে গেলে থেমে যায় সভ্যতা!
আদিম থেকে বর্তমানরূপ সর্বসমেত মনে রেখো-
শূণ্যের শক্তি নিজ মনে আবেশিত করা যায়- সাধনায়।
তিন শূণ্যে মহাশক্তি- খেলো শূণ্যের খেলা নির্জন নিস্তব্দতায়!

বুধবার, ২৬ জুন, ২০১৯

বাংলা ক্রিকেটের বিশ্বকবি

ক্রিকেটময় বাংলা কবিতার বিশ্বকবি-
ক্রিকেটবিশ্বে উচ্চ্তা যার আকাশ সমান,
ব্যাটে-বলে তাক লাগানো সব্যসাচী,
বাঘেদের বাঘ- সাকিব আল হাসান ।।
শব্দের সাথে শব্দের সুন্দর গাথুনি- 
কবিতার যেমন মোহময় অলংকার,
রানের সাথে রানের গাথুনিতে- 
লেখা নিপুন "ব্যাটিং মহাকব্য" তার ।
সময়ে সময়ে উপমায়-রূপমায়- 
কবিতারা যেমন নিত্য নতুন সাজে,
বাহারি ঘুর্ণিতে "বলিং কবিতা" তার- 
চলে বীরদর্পে তেমন ক্রিকেট রাজে।
বিশ্বক্রিকেটে হুংকার দেয়া এই বাঘটিই- 
বাংলা ক্রিকেটের বিশ্বকবিঃ সাকিব আল হাসান,
ওরই সাফল্যে, ওরই ভালোবাসায়-
লাল-সবুজ পতাকার হোক আরও উঁচু শিরস্ত্রাণ ।।
------------------
উৎসর্গঃ সাকিব আল হাসানকে ।

সোমবার, ২৪ জুন, ২০১৯

জন্মদাতা

যদিও সমুদ্রের আছে অনেক জল-
তবু নদী জন্ম দেয়া সম্ভব নয় তার!
সে ধারকমাত্র ।
পাহাড়, পর্বত, ঝরনাধারা অথবা জলপ্রপাত-
ক্ষয়ে যেতে জানে- আঁকড়ে ধরে না ধন!
সম্প্রদানই জন্মদাতা ভালো কিছু'র-
কর্মকারক নয় ।

গোপন প্রেমের ভাষা!

তোমার চোখ যখন কথা বলে-
আমার হৃদয় দিয়ে শুনি!
ভেবোনা, আমি ফকির, দরবেশ অথবা ঋষি, মুণি-
প্রেমিকমাত্র!
শুধু তাই নয়-
অজান খবর জানতে হয়- প্রেমিকদের, আমি জানি!

মনের লাল-নীল সব খবর চোখে প্রকাশ।
প্রেমিকমাত্র বুঝতে হয়- ভ্রমর হয়ে ছুটোছুটির পূর্বে-
ফুলের ভাঁজে ভাঁজে লুকায়িত আবেদনপত্র!
কি লেখা? কাছে আসবার গান,
নাকি দুরত্ব বজায় রাখার আহ্বান!

অঙ্গভঙ্গিই গোপন প্রেমের প্রকাশিত ভাষা!

স্ট্রোক করা বাবা আমার, ভালো থেকো...

অথচ বাবা এখন চুপচাপ থাকেন!

ক'দিন আগেও ছিলেন চঞ্চল, কর্মক্ষমতা ছিলো চোখে পড়ার মত-
পরিবার থেকে বিশ্বরাজনীতি অবধি খবর নিতেন- প্রতিদিন কোথায় কি ঘটছে যতো!

আমাদের প্রয়োজনে- ছুটোছুটির ঘাম দেহেই শুকাতেন,
রাতদিন সংসার, সন্তান নিয়ে কতো ভাবনা ছিলো তার,
ছোট থেকেই বাবার যে রূপ দেখে এসেছি- আজ আকাশ-পাতাল তফাৎ!
ভালোবাসার রূপ ছিলো, 
শাসনকর্তার রূপ ছিলো, 
রূপ ছিলো দায়িত্বশীলতার।

হঠাৎ এক মধ্যরাতে কি হলো- বাবা নেতিয়ে পড়লেন,
পরক্ষণে ডাক্তার সাহেব বললেন- স্ট্রোক!
এরপর থেকে বাবা এখন শিশুর মত প্রায়,
কথা কম, কর্মক্লান্তি, উদাসীনতা, অভিমান নিয়ে চলছে জীবন।

আমরা ব্যস্ত হয়ে পড়ি, জীবনের বাস্তবতায় স্বাভাবিক কাজকর্মে যে যার মতন-
বাবা এখন অসহায়!
কেমন আছেন- বুঝতে দেন না,
অথবা আমরা বুঝতে পারি না!
তবুও চলছে সময়...
স্ট্রোক করা বাবা আমার-
শারীরিকভাবে, মানসিকভাবে যতটুকু ভালো থেকে পারো, তোমার বেঁচে থাকাই- 
এখনও বটের ছায়ার নিচে ক্লান্ত পথিকের মত- শান্তির জীবন আমার।
যদি অবহেলা হয় আমার তোমার প্রতি, অভিমান রেখো না, ক্ষমা করো।

ভালোবাসি তোমায়, স্ট্রোক করা বাবা আমার- ভালো থেকো ।

রবিবার, ১৬ জুন, ২০১৯

বর্ষাবরণ

এসো বর্ষা... বাংলার বুকে নেমে,
সবুজ, শ্যামল, সৃষ্টি সুখের প্রেমে,
তোমার অপেক্ষায়, 
সময় বয়ে যায়,
ভালোবাসায়- বিরহ এখন,
তোমার জন্য করেছি তাই- 
বর্ষাবরণ আয়োজন।।

তোমার ছোঁয়ায় জাগবে প্রাণ- 
শুকনো মাটির বুকে,
নতুন সৃষ্টির সূচনা গান- 
বাজবে মনে সুখে।
তুমি ছাড়া স্বদেশ আমার- 
খাঁ খাঁ রোদে ক্লান্ত,
তোমার অপেক্ষায় সকল প্রাণ- 
ভীষণ পরিশ্রান্ত।
তুমি এলেই ফিরবে সব- 
স্বরূপ ছিলো যেমন।
তোমার জন্য করেছি তাই-
বর্ষাবরণ আয়োজন।।

থৈ থৈ জলে সাজবে নদী, 
সাজবে প্রকৃতি ফের,
অপরূপ বাংলায় রূপমা জোয়ার-
আসবে ফিরে ঢের,
ফুটবে ফুল ভালোবেসে- 
সবুজের হবে উন্মোচন,
ঝিরঝির সুরের শীতলতায়- 
শান্ত হবে সব মন।
তোমার জন্য করেছি তাই- 
বর্ষাবরণ আয়োজন।।

জমজ জাতকেও থাকে ভিন্নতা

চেয়ে দেখো...
যেখানে আঁকাশ মিলেছে সবুজের সাথে-ও ভ্রান্তি!
কারও নয়নের সাথে মেলেনা কারও নয়ন,
প্রত্যেকেরই অবস্থান-
আলাদা আলাদা দ্রাঘিমাংশে, আলাদা আলাদা অক্ষাংশে,
বিজ্ঞানী পাউলী'র মতও এমন-
একই অবস্থায় দুইটি ইলেকট্রন একই অবস্থানে থাকে না।
জনে জনে আলাদা হস্তরেখা, আলাদা নয়ন, জনে জনে আলাদা চিন্তা, আলাদা মন।
জমজ জাতকেও তাই- আমরা খুজে পাই কম-বেশি ভিন্নতা!

ভিন্নতায় বৈচিত্র্য, বৈচিত্র্য সুন্দর।

জমজ জাতকেও থাকে ভিন্নতা

চেয়ে দেখো... 
যেখানে আকাশ মিলেছে সবুজের সাথে-ও ভ্রান্তি!
কারও নয়নের সাথে মেলেনা কারও নয়ন,
প্রত্যেকেরই অবস্থান-
আলাদা আলাদা দ্রাঘিমাংশে, আলাদা আলাদা অক্ষাংশে,
বিজ্ঞানী পাউলী'র মতও এমন-
একই অবস্থায় দুইটি ইলেকট্রন একই অবস্থানে থাকে না।
জনে জনে আলাদা হস্তরেখা, আলাদা নয়ন, জনে জনে আলাদা চিন্তা, আলাদা মন।
জমজ জাতকেও তাই- আমরা খুজে পাই কম-বেশি ভিন্নতা!

ভিন্নতায় বৈচিত্র্য, বৈচিত্র্য সুন্দর।

জমজ জাতকেও থাকে ভিন্নতা

চেয়ে দেখো... 
যেখানে আকাশ মিলেছে সবুজের সাথে-ও ভ্রান্তি!
কারও নয়নের সাথে মেলেনা কারও নয়ন,
প্রত্যেকেরই অবস্থান-
আলাদা আলাদা দ্রাঘিমাংশে, আলাদা আলাদা অক্ষাংশে,
বিজ্ঞানী পাউলী'র মতও এমন-
একই অবস্থায় দুইটি ইলেকট্রন একই অবস্থানে থাকে না।
জনে জনে আলাদা হস্তরেখা, আলাদা নয়ন, জনে জনে আলাদা চিন্তা, আলাদা মন।
জমজ জাতকেও তাই- আমরা খুজে পাই কম-বেশি ভিন্নতা!

ভিন্নতায় বৈচিত্র্য, বৈচিত্র্য সুন্দর।

ব্লিডিং হার্ট, অত:পর!

উড়তে উড়তে ঘুরতে গিয়েছিলাম পরিস্তানে- ভ্রমর হয়ে!
ওখানে একটি জায়গার নাম গুল-ই-স্তান, এই বাগানেই পরিদের বাস।
এক এক ফুল রূপে থাকে এক এক পরি,
গুলবাহারে বাহারি রঙে দৃষ্ট্রি ভ্রম হলো প্রায়-
গোলাপী ডাকে লাল ঠোটে!
অপরাজিতা ডাকে নীল চোখে!
জবা ডাকে কপালের টিকলি নেড়ে নেড়ে!
শিউলি ডাকে শুভ্র বসন পড়ে!
এভাবে এক এক করে সবাই ডাকলো তার যৌবনাদীপ্ত অঙ্গ খেলায়-
আমি তখনও ভাসছি আনন্দ মনে পরিস্তানের ভ্রম ভেলায়! 
হঠাৎ চোখ পড়লো-একটি গাছের ডালে সারি সারি ফুল- রক্তের মত লাল! 
অন্য সব ফুলের চেয়ে তাকেই ভালো লাগলো,
অসাধারণ সৌন্দর্য্য আছে দৃষ্টি টানার- আমিও আকর্ষিত হলাম তার প্রেমে!
সেই থেকে আমার শরীরময় লাল দাগ, শয্যাশায়ী!
জ্ঞান হারিয়ে পড়ে ছিলাম ঘাসের বুকে-
পরিস্তানের কবিরাজমশাই এসে বলে গেলেন-
ফুলটির নাম "ব্লিডিং হার্ট"। কর্মে- বিষফুলও বলা যায়!
আরও বলে গেলেন,
রূপ দেখে নয়, গুন দেখে মন দিতে হয়!
শুনে-
আমি কেঁদে মরি...

সুখ উপপাদ্য

সাধারণ নির্বচনঃ সুখ বলে কিছু নেই!
বিশেষ নির্বচনঃ কান্নায় জীবনের শুরু-
কষ্টানুভুতির মাধ্যমেই তার শেষ,
মাঝের সময়টুকু দুঃখের সাথেই বসবাস।
দুঃখ একটু কমলে সুখ সুখ মনে হয়-এতোটুকুই ।
প্রমাণঃ যতো মানুষের সাক্ষাৎকার নিয়েছি আমি, 
যদিও প্রাথমিকভাবে সবাই বলেছে- ভালো আছি! 
কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই দুঃখের গল্প, কবিতা, গান শুনিয়েছেন আমাকে!
কম-বেশি দুঃখের সাথে তাদের বাস্তব সময়কাটে, 
সুখের সাথে বিপরীত সখ্যতা চলে বিরামহীন-
তাদের কাছে সুখ মানে- দুঃখের সাময়িক উপশমন, কিছুটা তীব্রতাহীন!
জীবনে সুখ বলে কিছু নেই- দুঃখের মাত্রা কম অথবা বেশি!
প্রমাণিত!

প্রেম-অর্থনীতি

বড় ইচ্ছে ছিলো,
ঈদের দিনে তোমার  মেহেদী রাঙা ফুলেল হাত ধরে ঘুরে বেড়াবো-
ভালোবাসার পৃথিবীর বুকে।
এখনো কারো হাত ধরা হয়ে ওঠেনি আমার-
বৈষম্যের সমাজে!

আর্থিকজীবনে হিসেব গড়মিল হলে- 
আধুনিক সভ্যতার কোন কোন মেয়ে নাকি প্রেমেই পড়ে না,
তার মন চাইলেও প্রেমে পড়ে না!
প্রেমে পড়ার আগের হিসেব ভুল হলে যতো দ্রুত সম্ভব অন্য মই খুঁজে উঠে যায়!
দৃষ্টি উর্ধ্বমূখী তাই-
অবদমিত করে রাখে মনের চাওয়া,
ভয় পায় যদি ফ্যাশনপ্রেমীরা ভ্রুকুটি মেরে বলে, ওর সাথে প্রেম করে কিছুই পাবি না, 
না শাড়ি, না চুড়ি- ভবিষ্যত অন্ধকার!
এসব কথা, কোন এক বিরহে কুঁচকে যাওয়া পুরুষের মূখ থেকে শোনা!
শোনার পরে, সাহস করে তোমাকে কিছু বলা হয়নি আর!
এখনো কারও হাত ধরা হয়ে ওঠেনি আমার!
বৈষম্যহীন ঈদের দিনও তাই আমি একলা প্রেমিক!!

প্রেমিকাদের দল- জেনে রেখো, 
ভালোবাসায় আর্থিক হিসেব-নিকেশ অগ্রহণযোগ্য, 
চলে না!
এই হিসেব থাকলে-
পুরুষেরা পুরুষ থেকে যায়,
প্রেমিক হয় না!

প্রেম-অর্থনীতিতে হিসেবটি হওয়া উচিৎ শুধুই প্রেমের ।।

এ জনমে প্রেম হলো না

আমি ডাকি কুহু কুহু,
বন্ধু বলে- উহু উহু,
এ জনমে প্রেম হলো না!
না... হলো না, 
এ জনমে প্রেম হলো না ।।

ফুল জনম শেষ হলে
বসন্তও যায় চলে,
বন বনানী সাজেনা আর-
বাহারি রঙে ঢঙে!
সময় মত প্রেমের সাধন
নসিব হলো না,
ব্যর্থ হলো বন্ধু বিনে-
স্বর্গ সাধনা ।।
এ জনমে প্রেম হলো না ।।

প্রেম হলো জলের খেলা,
জীবন সুখের ভুবনে,
প্রেম ছাড়া বাঁচে বলো-
ঋষি, মুনী কোনজনে?
জলের সাথে জল মিলনে,
সমুদ্র হয় রচনা ।
হৃদমাঝারে বন্ধু বিনে
মরুময় যামানা  ।।
এই জনমে প্রেম হলো না ।।

( মূলত এটি মরমী গানের কথা )

মহাবৈশ্বিক স্মৃতিভান্ডার

হঠাৎ মনেহলো, ক্যামেরার বোতাম খুলি-
নিজের একটি ছবি তুলি!
আলোক ক্রিয়ায়-
ছবি এবং ছবি'র ছায়া ফ্রেম বন্দি হলো ।
তারপর ভাবনার জগতে নিউরণ নাড়া দিয়ে বলে গেলোঃ
"আলো-ছায়া,
মায়া অথবা মায়াহীনতা,
মহাবৈশ্বিক স্মৃতিভান্ডারে লুকানোর কিছু নেই!"

স্থান-কালের মাত্রা তিনের চেয়ে বেশি, 
অনেক কিছুই তাই চোখ দেখে না!
তবে বোধকরি সব স্মৃতিই থেকে যায় মহাবিশ্বে...