ঐ ডাকটি ঐ হাঁকটি ছিলো-
কাজের, ভালোবাসার, ভবিষ্যত নির্মানের ।
কাজের, ভালোবাসার, ভবিষ্যত নির্মানের ।
যখন ছোট ছিলাম-
এমন বৈশাখে দেখেছি মাঠে ব্যস্ত কৃষাণ-
হঠাৎ আকাশে মেঘ করলে হাঁক ছাড়তো-
আইলো! আইলো!! আইলো!!!
এমন বৈশাখে দেখেছি মাঠে ব্যস্ত কৃষাণ-
হঠাৎ আকাশে মেঘ করলে হাঁক ছাড়তো-
আইলো! আইলো!! আইলো!!!
সে হাঁক ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হয়ে,
বাড়ি উঠোনে ব্যস্ত কৃষাণীর মুখে বাজতো-
"খোকা, খোকা একটু এগিয়ে আয়- আমার সাথে ধান ঘরে তোল । ( অস্পষ্ট শব্দ ছিলো- ফাজিল !)
কলাপাতা কেটে এনে ঢেকে দে মারাই না হওয়া ধানের স্তুপ ।
'মেই' এ আয় খড়গুলো তুলি!
খুকি, খুকি- গরু-ছাগলগুলো নিয়ে আয় না মা!
মুরগীগুলো আটকে রাখ । ( অস্পষ্ট শব্দ ছিলো- ঢেমনি ! )
শাশুরিকে বলতো- মা, ভাত চড়াও! ওর বাজান আইয়া পরবে । ( অস্পষ্ট শব্দ ছিলো- বুড়ি !)
এভাবে ব্যস্ত হয়ে পড়তো অন্ধরমহল, উঠোন, মাঠ-ঘাট ।
বৈশাখের কালো মেঘের ভয়ে!
বাড়ি উঠোনে ব্যস্ত কৃষাণীর মুখে বাজতো-
"খোকা, খোকা একটু এগিয়ে আয়- আমার সাথে ধান ঘরে তোল । ( অস্পষ্ট শব্দ ছিলো- ফাজিল !)
কলাপাতা কেটে এনে ঢেকে দে মারাই না হওয়া ধানের স্তুপ ।
'মেই' এ আয় খড়গুলো তুলি!
খুকি, খুকি- গরু-ছাগলগুলো নিয়ে আয় না মা!
মুরগীগুলো আটকে রাখ । ( অস্পষ্ট শব্দ ছিলো- ঢেমনি ! )
শাশুরিকে বলতো- মা, ভাত চড়াও! ওর বাজান আইয়া পরবে । ( অস্পষ্ট শব্দ ছিলো- বুড়ি !)
এভাবে ব্যস্ত হয়ে পড়তো অন্ধরমহল, উঠোন, মাঠ-ঘাট ।
বৈশাখের কালো মেঘের ভয়ে!
কৃষক রওনা দিতো বাড়ির পানে-
ভিজে ভিজে হুক্কায় তামুকের চিন্তাশীল সুখটানে!
ভিজে ভিজে হুক্কায় তামুকের চিন্তাশীল সুখটানে!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন